Tuesday, December 11, 2012

ব্লক করুন যেকোনো ওয়েবসাইটঃ

আপনার কম্পিউটারে নির্দিষ্ট কিছু ওয়েবসাইট যেন না খোলে সে ব্যবস্থা আপনি সহজেই করতে পারেন।
এ জন্য অনাকাঙ্ক্ষিত সাইট ব্লক করতে হবে।
ছোট্ট একটা ফাইল সম্পাদনা করেই এ কাজটি করা যায়।




নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুনঃ
  1. কম্পিউটারে নোটপ্যাড খুলুন।
  2. ফাইল থেকে ওপেনে ক্লিক করুন।
  3. নিচে Files of type থেকে All files নির্বাচন করুন।
  4. এবার C:/WINDOWSystem32/drivers/etc ফোল্ডারটি খুঁজে বের করুন।
  5. HOSTS ফাইলটি খুলুন।
  6. নিচে দেখুন একটা লাইন আছে এমন ‘127.0.0.1 localhost’। এর নিচে লিখুন 127.0.0.2 www.xyzabc.com ( যে সাইট ব্লক করতে চান) এবং সেভ করুন।
  7. তাহলে ওই সাইটটি ব্লক হয়ে যাবে এবং আপনার কম্পিউটার থেকে আর কেউ এটায় যেতে পারবে না।
অনেকগুলো সাইট ব্লক করতে চাইলে একইভাবে শুধু 127.0.0.1 এর জায়গায় 127.0.0.2 দিন, আরও করতে চাইলে 127.0.0.3 লিখে সাইটের পুরো ঠিকানা লিখবেন। আনব্লক করতে চাইলে ব্লক করার জন্য যে লাইনটা লিখেছিলেন, সেটা মুছে দিয়ে ফাইলটি সেভ করলেই চলবে।

Saturday, December 8, 2012

কিভাবে বুঝবেন আপনার পাঠানো মেইল প্রাপক পড়েছেন কিনা?

আসসালামু আলাইকুম। আজকে একটি দরকারি টিপস নিয়ে এলাম।
 
আপনি যখন কাউকে মেইল করছেন তখন সে আপনার মেইল আদৌ দেখলো কিনা সেটা কিভাবে বুঝবেন?
যখন কাউকে মেইল পাঠানো হয় তখন প্রাপক মেইলটি পড়লো কিনা তা প্রেরক বুঝতে পারে না।
তাই বিভিন্ন টুলস দ্বারা মেইল ট্রাকিং করা যায়।

তবে এসব টুলসের বেশিরভাগই পেইড মানে টাকা দিয়ে কিনতে হয়।
তবে ফ্রি কিছু আছে তার ভিতর Write Inbox এর সার্ভিস ভালো।

তবে এই ফ্রি সার্ভিসটি শুধু GMAIL এর জন্য।
এটি Mozilla Firefox Google Chrome এ সাপোর্ট করে।
এখানে ক্লিক করে এডঅন্সটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। 
ডাউনলোড লিংকে ক্লিক করুন তারপর 5sec wait করে নিচের ছবির মত পেইজের ডান পাশে আসা Skip Ad এ ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।    5 sec এর ভিতর Skip AD না আসলে পেইজটি Reload করুন।

তারপর আপনার ব্রাউজারটি রিস্টার্ট করুন।
এখন Gmail এ লগ ইন করে Compose Message অপশনে যান দেখবেন ১ম অপশন Send Now, ২য় অপশন Send Later, ৩য় অপশন Track Box এসেছে।

আপনি এখন মেইল পাঠানোর আগে Track Box টি চেক করে সেন্ড করবেন। তখন আপনার মেইলটি সেন্ড হবে এবং একটি বার্তা দেখাবে Please wait. Email tracking is in progress - এই বার্তা দেখাবে এবং ট্রাকিং সেট হয়ে যাবে।
এখন মেইলটি প্রাপক পড়লেই আপনি জানতে পারবেন।
আজ এ পর্যন্তই।
ধন্যবাদ।

Tuesday, December 4, 2012

ই-মেইল একজনের, ব্যবহার করছে আরেকজন? হ্যাক হলে কি করবেন?

Hi, I am in trouble. Please send me some money. নিচে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দেওয়া। আপনার কোনো বন্ধুর ই-মেইল থেকে হয়তো মেইলটি এসেছে।
এ রকম ই-মেইল ইদানীং অনেকের কাছেই আসে। বিশেষ করে ইয়াহু মেইলে মাঝেমধ্যে এ ধরনের মেইল আসে পরিচিত জনের কাছ থেকে। যারা বিদেশে থাকে, তাদের মেইল থেকেই এ ধরনের মেইল আসে বেশি। 

অনেকে মেইল পাওয়া মাত্র টাকা (ডলার) পা�� িয়ে দেয় ওই ক্রেডিট কার্ড নম্বরে। এই টাকাগুলো চলে যায় হ্যাকারের দখলে।
আবার যারা জানে, তারা ই-মেইলটা পাত্তা না দিয়ে মুছে ফেলে।হ্যাকাররা কারও কারও ই-মেইল �� িকানা বেদখ(হ্যাক করা) করে এ ধরনের মেইল পা�� িয়ে থাকে। ক্রেডিট কার্ডের তথ্যে নিজেদের কার্ডের নম্বর দিয়ে দেয়। টাকা চলে যায় তাদের অ্যাকাউন্টে।
যারা এ ধরনের ই-মেইল প্রায়ই পায়, তারা বুঝে যায় যে কাজটি হ্যাকারের। যারা নতুন বা প্রথম এ ধরনের মেইল পায়, তারা অনেক সময় বুঝতে পারে না। টাকা পা�� িয়ে পরে বুঝতে পারে। সেই টাকা সাধারণত আর ফেরত আনা যায় না।

হ্যাকাররা প্রথমে কারও আইডি হ্যাক করে ওই আইডির ইনবক্স, সেন্ট আইটেম থেকে কিছু মেইল পড়ে বা কনটাক্ট লিস্ট থেকে কারও কারও মেইলে এ ধরনের মেইল পা�� িয়ে থাকে, যাতে পুরো মেইল বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ও�� ে।
প্রতিকার: কারও ই-মেইলে এ ধরনের মেইল এলে তাকে (যার আইডি থেকে এসেছে) মোবাইল ফোনে, ফেসবুকে বা অন্য কোনো মাধ্যমে জিজ্ঞেস করে নিতে পারেন যে সে এই মেইলটি করেছে কি না।
হ্যাকার যদি তার অন্যান্য মাধ্যমও (ফেসবুক, অন্য ই-মেইল �� িকানা) হ্যাক করে ফেলে, তাহলে হ্যাকারই আবার অন্য আইডি থেকে উত্তর দেবে। এ জন্য সবচেয়ে ভালো হয় মোবাইল ফোনে জিজ্ঞেস করা বা ভয়েস চ্যাট করে জিজ্ঞেস করা। মেইল বা ফেসবুকে বার্তা দিয়ে জিজ্ঞেস করতে চাইলে মেসেজটি ইংরেজি হরফে বাংলা লিখুন। যেমন, Tumi ki taka cheye amar kache email korecho? তাহলে হ্যাকার যদি বাংলা ভাষা না জানে, তাহলে সে বুঝবে না।
হ্যাকার যদি আপনার আইডি হ্যাক করে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলে, তাহলে আপনি যখন আপনার আইডিতে ঢুকতে পারবেন না, তখনই বুঝতে পারবেন আপনার আইডি হ্যাক হয়েছে। আর হ্যাকার যদি আপনার পাসওয়ার্ড জেনে যায় কিন্তু পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে মাঝেমধ্যে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করে, তাহলে কীভাবে বুঝবেন?


 কীভাবে জানবেন যে হ্যাকার আপনার পাসওয়ার্ড জানে কি না?
ইয়াহুর ক্ষেত্রে: প্রথমে ইয়াহু মেইলে ঢুকে (লগ-ইন) আপনার নামের ওপর ক্লিক করে Account Info নির্বাচন করুন। পাসওয়ার্ড দিতে বললে আবার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করুন। এখন নতুন পেজ এলে বাম পাশ থেকে Sign-In and Security-এর সবার নিচের View your recent login activity-এ ক্লিক করুন। 
নতুন পেজ এলে দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান আইপি ঠিকানা এবং গত কয়েকবার কোন দেশ থেকে, কত তারিখ, কতটার সময়, ব্রাউজার না ইয়াহু মেসেঞ্জার দিয়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছে এবং তখন কী কী কাজ করা হয়েছে। ডান পাশে Location থেকে IP Address নির্বাচন করে দিলে দেখতে পাবেন কোন কোন আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা হয়েছে। আপনি যদি সব সময় একই কম্পিউটার থেকে লগ-ইন করে থাকেন এবং একই সংযোগদাতার ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আইপি ঠিকানার চারটি অংশের মধ্যে প্রথম দুটি অংশ একই থাকবে। তখন যদি দেখেন ভিন্ন কোনো আইপি থেকে বা ভিন্ন কোনো সময়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছিল এবং ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন সংযোগদাতার, তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি। এমনকি একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।
ইয়াহু মেইলের বিভিন্ন সংস্করণ আছে। যেমন—ক্লাসিক, বেটা ইত্যাদি। তাই বিভিন্ন সংস্করণে এই অপশনগুলো বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারে। একটু খোঁজাখুঁজি করলেই হয়তো পেয়ে যাবেন।

আপনার জিমেইল কেউ হ্যাক করতে পারবে না... [১০০% নিশ্চিত থাকুন] পড়ুন।

Sunday, December 2, 2012

পেন ড্রাইভের স্পিড বাড়ানঃ

আসসালামু আলাইকুম।
আজকে আরএকটি ছোট কিন্তু দরকারি টিপস নিয়ে আসলাম।
আমরা সবাই কম্পিউটারে কম বেশি পেনড্রাইভ ব্যবহার করি।
পেন ড্রাইভে কপি পেস্ট দ্রুত গতি করার জন্য অনেকে আবার অনেক সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। কিন্তু যে কাজ সফটওয়্যার ছাড়াই করা যায় সেক্ষেত্রে সফটওয়্যার ব্যবহারের কি দরকার।
আজ আমি দেখাবো কিভাবে সফটওয়্যার ছাড়াই পেন ড্রাইভের গতি বাড়াবেনঃ
  1.  প্রথমে My Computer এর উপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties এ যান।
  2. তারপর Hardware সিলেক্ট করে  Device Manager এ যান।
  3. এরপর Ports ( Com & LPT) থেকে Communications Port (COM 1) এ ডাবল ক্লিক করেন।
  4. এরপর Port Settings থেকে Bits per second এ সর্বোচ্চ বিট 128000 নির্বাচন করে দিন।
  5. এবার Flow Control থেকে  Hardware সিলেক্ট করে Ok করে বেরিয়ে আসুন।


 নিচের ছবি দেখুনঃ


এখন দেখুন পেন ড্রাইভের কপি পেস্টের স্পিড কিছুটা হলেও বেড়েছে।


Free Adult Fun 18+